রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পটুয়াখালীতে মাদ্রাসা থেকে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে কিশোরকে অপহরণ। ইজতেমা ময়দানে নিহতের ঘটনায় জামায়াত আমিরের শোক জেলা জজের ড্রাইভার পরিচয়ে অবৈধভাবে জমি দখলের চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন পটুয়াখালীতে হত্যার উদ্দেশ্য সাংবাদিককে বেধরক মারধর থানায় মামলা। কসম পাচার কালে মূল হোতা আটক গলাচিপায় চেতনানাশক দ্রব্য ব্যবহার করায় মা-ছেলে অসুস্থ  গলাচিপায় পাচারের সময় ১৭ কচ্ছপসহ ব্যবসায়ী আটক লালমনিরহাটে আ.লীগ নেতা সুমন খান ও স্ত্রীর ব্যাংকে ২৩৭ কোটি টাকা, অর্থপাচার মামলা গলাচিপায় পুলিশের মধ্যস্থতায় আড়ৎদারের টাকা ফেরত দিয়েছেন ফল ব্যবসায়ী গলাচিপায় জেলেদের মাঝে চাল বিতরন

যে ভূমিকার জন্য শান্তিতে নোবেল পেলেন তারা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ৭ অক্টোবর, ২০২২
  • ৮৬ সময় দর্শন

চলতি বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কারের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে শুক্রবার(১০ অক্টোবর)। গণতন্ত্র ও সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার জন্য যৌথভাবে এই নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন বেলারুশের মানবাধিকারকর্মী অ্যালেস বিয়ালিয়াৎস্কি, রাশিয়ার মানবাধিকার সংগঠন মেমোরিয়াল ও ইউক্রেনের মানবাধিকার সংগঠন সেন্টার ফর সিভিল লিবার্টিস (সিজিএস)।

যে ভূমিকার জন্য এবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়েছে:

অ্যালেস বিয়ালিয়াৎস্কি

৬০ বছর বয়সী অ্যালেস বিয়ালিয়াৎস্কি বেলারুশের একজন মানবাধিকারকর্মী। বর্তমানে তিনি দেশটির কারাগারে বন্দী আছেন।বিচার-পূর্ব আটকাবস্থায় আছেন তিনি।

 

১৯৯৬ সালে বেলারুশে ভিয়াসনা হিউম্যান রাইটস সেন্টার নামে একটি মানবাধিকার সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন অ্যালেস। বেলারুশের রাজপথে বিক্ষোভকারীদের ওপর দেশটির কর্তৃত্ববাদী নেতা আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর নৃশংস দমন-পীড়নের প্রতিক্রিয়ায় মানবাধিকার সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।
অ্যালেস সম্পর্কে নোবেল শান্তি পুরস্কার কমিটি বলেছে, তিনি তাঁর দেশে গণতন্ত্র ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন।

কর ফাঁকির অভিযোগে ২০১১ সালে অ্যালেসকে প্রথম গ্রেপ্তার করা হয় এবং এই অভিযোগে তাঁকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে তিনি এ অভিযোগ অস্বীকার করেন। কারাদণ্ড কাটিয়ে ২০১৪ সালে মুক্তি পান তিনি।

এরপর বেলারুশে নির্বাচনে কারচুপি নিয়ে ব্যাপক বিক্ষোভের জেরে ২০২০ সালে অ্যালেসকে আবার আটক করা হয়। এ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় থেকে যান লুকাশেঙ্কো।

নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটির চেয়ার বেরিট রেইস-অ্যান্ডারসেন বলেছেন, অ্যালেস বেলারুশে মানবাধিকারের জন্য তাঁর লড়াইয়ে এক ইঞ্চিও ছাড় দেননি।

মেমোরিয়াল

মেমোরিয়াল রাশিয়ার সবচেয়ে পুরোনো মানবাধিকার সংগঠন। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের চার বছর আগে ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় সংগঠনটি। এ বছরের শুরুতে সংগঠনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে সোভিয়েত যুগে মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে কাজ করেছে সংগঠনটি। তারা রাশিয়ার মানবাধিকার নিয়েও কাজ করেছে।

সেন্টার ফর সিভিল লিবার্টিস (সিজিএস)

সেন্টার ফর সিভিল লিবার্টিস (সিজিএস) ইউক্রেনের একটি শীর্ষ স্থানীয় মানবাধিকার সংগঠন। ২০০৭ সালে সিজিএস প্রতিষ্ঠিত হয়। দখলকৃত ক্রিমিয়ায় রাজনৈতিক নিপীড়ন পর্যবেক্ষণ করে আসছে সিজিএস।

সংগঠনটি দনবাস যুদ্ধের সময় সংগঠিত যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ নথিভুক্ত করেছে। তারা ক্রেমলিনের রাজবন্দীদের মুক্তির জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রচার চালিয়ে আসছে।

চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। এই হামলার পর থেকে সংগঠনটি ইউক্রেনের বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধাপরাধ শনাক্ত ও নথিভুক্তের প্রচেষ্টায় নিযুক্ত রয়েছে।

আরো পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পড়ুন এই বিভাগের আরও খবর

Chairman Md. Azadul Islam. CEO Md. Amir Hossain. Editor S, M, Shamim Ahmed. Managing Director Md. Lokman Mridha, office House # 43 ( Ground Flooor ) 47 Road No. 30, Mirpur, Dhaka Division - 1216

 

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তা-হোস্ট
tmnews71